স্নাতকোত্তর ও পিএইচডিতে ফুল ফ্রি স্কলারশিপ দিচ্ছে প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের গভর্নেন্স ইনোভেশন ইউনিট। তবে সেক্ষেত্রে টাইমস হায়ার এডুকেশনের র্যাংকিং অনুযায়ী স্নাতকোত্তরে বিশ্বসেরা ২০০ বিশ্ববিদ্যালয় এবং পিএইচডিতে বিশ্বসেরা ১০০ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির অফার লেটার আনতে হবে। সম্প্রতি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ (মাউশি) থেকে প্রধানমন্ত্রীর ফেলোশিপের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। আগামী ৩০ মে এর মধ্যে আবেদন করা যাবে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, যারা এর আগে বিদেশে কোনো মাস্টার্স বা পিএইচডি করেননি সেসব বাংলাদেশি নাগরিকরা এ ফেলোশিপের আওতায় মাস্টার্স বা পিএইচডির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এছাড়া সরকারি চাকরিজীবীদের ক্ষেত্রে চাকরি স্থায়ী হলে এবং চাকরিতে প্রবেশের পর সরকারি সুবিধার আওতায় কোনো মাস্টার্স বা পিএইচডি করেননি, শুধু তাঁরাই আবেদন করতে পারবেন। আবেদনকারীকে প্রত্যাশিত ডিগ্রির জন্য বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নিঃশর্ত অ্যাডমিশন অফার আবেদনের সঙ্গে যুক্ত করে দিতে হবে। অ্যাডমিশন অফারে ভর্তির শেষ তারিখ এ বছরের ১ জুলাই থেকে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে হতে হবে।
সুযোগ সুবিধাসমূহ
- সম্পূর্ণ টিউশন ফি প্রদান করা হবে।
- স্নাতকোত্তরের জন্য সর্বোচ্চ ১৮ মাস এবং পিএইচডির জন্য সর্বোচ্চ ৪৮ মাসের জীবনধারণ ভাতা।
- স্বাস্থ্যবীমা।
- এককালীন সংস্থাপন ভাতা।
- এককালীন শিক্ষা উপকরণ ভাতা।
- তৃতীয় দেশে একটি সেমিনারে অংশগ্রহণ ব্যয়এছাড়া ফেলোশিপের আওতায় প্রদেয় ভাতাদির নির্ধারিত হার গভর্নেন্স ইনোভেশন ইউনিটের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে।
আবেদনের যোগ্যতা
- যারা এর আগে বিদেশে কোনো মাস্টার্স বা পিএইচডি করেননি সেসব বাংলাদেশি নাগরিক।
- সরকারি চাকরিজীবীদের ক্ষেত্রে চাকরি স্থায়ী হলে এবং চাকরিতে প্রবেশের পর সরকারি সুবিধার আওতায় কোনো মাস্টার্স বা পিএইচডি করেননি, শুধু তাঁরাই আবেদন করতে পারবেন।
- অ্যাডমিশন অফারে ভর্তির শেষ তারিখ এ বছরের ১ জুলাই থেকে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে হতে হবে।
- আবেদনের শেষ তারিখ পর্যন্ত টোফেল ও আইইএলটিএসের (একাডেমি) কার্যকর মেয়াদ থাকতে হবে। এ ক্ষেত্রে আইইএলটিএসে ৬ দশমিক ৫ আর টোফেলে ন্যূনতম ৮০ ও পিটিই একাডেমিকের ক্ষেত্রে মোট স্কোর হতে হবে ৫৯।
আবেদন পদ্ধতি
আবেদন প্রক্রিয়া জানতে অফিসিয়াল লিংকে ক্লিক করুন।
আবেদনের শেষ তারিখ: মে ৩০, ২০২২
আবেদনের সময় শেষঅফিসিয়াল লিংক