- আইন ও পলিসি বিষয়ক চ্যালেঞ্জ ;
- অর্থায়ন পাওয়ার চ্যালেঞ্জ
- ইনফরমেশন অ্যান্ড টেকনোলজির ব্যবহার।
সুযোগ সুবিধাসমূহ
- অপারেশনাল ডেভেলপমেন্ট, লিগাল ফি,মার্কেট রিসার্চ, পোর্টফেলিও মেনেজমেন্ট, ক্যাপাসিটি বিল্ডিং সহ নানা কাজের জন্য কমপক্ষে ১.৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার পর্যন্ত অনুদান পাবেন।
- টেকনিকাল সহযোগিতা
- বিভিন্ন আইন বা নিয়ম বিষয়ে সহযোগিতা।
ইএসসিএপি অনুদান পাওয়া ব্যক্তির প্রজেক্ট শক্তিশালী করতে কাজ করবে।সবধরনের প্রয়োজনীয় বিশেষজ্ঞ ও ট্যাকনিকাল সাপোর্ট প্রদান করা হবে।
আবেদনের যোগ্যতা
- যেসব প্রতিষ্ঠান লাভের মুখ দেখতে পারছে না তারা আবেদন করতে পারবে।
- প্রতিষ্ঠান যে লাভ করতে পারছে না তার প্রমাণ দেখাতে হবে আবেদনের সময়।
- জাতিসংঘের সাথে যুক্ত অথবা সরকারি বা অন্যান্য প্রতিষ্ঠান গুলো যাদের এমন উদ্যোগ নেয়ার দক্ষতা আছে তারাও আবেদন করতে পারবে।
- বিশ্বের যে কেউ আবেদন করতে পারবে।
তবে ওমেন এন্টারপ্রাইজ ইম্পেক্ট ফান্ড অবশ্যই নিচের দেশগুলোর জন্য ফান্ডিং করবেঃ
- প্যাসিফিকঃ ফিজি,সামোয়া
- দক্ষিণ এশিয়াঃ বাংলাদেশ, নেপাল
- দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়াঃ কম্বোডিয়া, ভিয়েতনাম।
যেসকল স্থানের প্রার্থীদের জন্য প্রযোজ্য: সবার জন্য প্রযোজ্য ।
আবেদন পদ্ধতি
আবেদনের পূর্বে অফিসিয়াল লিংক থেকে রিকুয়েষ্ট ফর এপ্লিকেশন লিংক ডাউনলোড করে নিতে হবে।এতে আবেদনের সব গাইডলাইন, প্রসেস ও দরকারী তথ্য দেয়া আছে। অফিসিয়াল লিংক থেকে নিচের ফাইলগুলো ডাউনলোড করুনঃ
- টেকনিকাল প্রপোজাল
- বাজেট প্রপোজাল
পরিশিষ্টঃ১- সাবমিশন কনফার্ম লেটারঃ আবেদনকারীকে অবশ্যই সাবমিশন ফরম্যাট অনুসরণ করতে হবে যেভাবে দেয়া আছে।
নিচের বাড়তি বিষয় গুলো সাবমিট করা হয়েছে কিনা নিশ্চিত হোন (যেকোনো ফরম্যাট ব্যবহার করা যাবে)।
পরিশিষ্টঃ২- প্রজেক্ট সংশ্লিষ্ট সবার সিভি দিতে হবে।
পরিশিষ্টঃ৩- প্রতিষ্ঠানের লাভজনক না হওয়ার প্রমাণ দিতে হবে (জাতিসংঘের কোন প্রতিষ্ঠানের জন্য এই নিয়ম প্রযোজ্য নয়)।
পরিশিষ্টঃ ৪- প্রতিষ্ঠানের ২০১৮সালের আর্থিক অবস্থার বিবরণী (ইংরেজিতে)
পরিশিষ্টঃ৫- প্রতিষ্ঠানের পার্টনারদের প্রফাইল।
বিজয়ী আবেদনকারীদেরকে ইএসসিএপি এর সাথে লেটার অফ এগ্রিমেন্ট(অনুদান বিষয়ক চুক্তি) সাক্ষর করতে হবে।
ইএসসিএপি কে [email protected] ইমেইলে আবেদন করতে হবে।
শেষ সময়ঃ ০৪/১০/২০১৯
আবেদনের শেষ তারিখ: অক্টোবর ৪, ২০১৯
আবেদনের সময় শেষঅফিসিয়াল লিংক